ওয়েবসাইট কি? ওয়েবসাইট কত প্রকার? ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরী করতে হয়?খরচ কতো টাকা?

কিভাবে তৈরী করতে হয়?
ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি


ওয়েবসাইট কি? ওয়েবসাইট কত প্রকার? ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরী করতে হয়?খরচ কতো টাকা?


ওয়েবসাইট হল একটি ইন্টারনেট বাসিত সংযোগের মাধ্যম যা একটি ওয়েব সার্ভার বা হোস্টিং সার্ভারে স্থাপিত হয়। এটি একটি ভারপ্রাপ্ত নেভিগেশন বিন্যাস ধারণ করে এবং ইন্টারনেট ব্রাউজার ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের একটি ইন্টারনেট পৃষ্ঠা দেখায়।

ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি ডোমেইন নাম কিনতে হবে, যা আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা হিসাবে কাজ করবে। পরবর্তীতে, আপনাকে হোস্টিং সার্ভার নির্বাচন করতে হবে, যেটি আপনার ওয়েবসাইটের ফাইলগুলি সংরক্ষণ করবে এবং এগুলি ইন্টারনেটে প্রকাশ করবে। এরপরে, আপনি একটি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্লাটফর্ম বা কোডিং ভাষা ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। সাধারণত, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জন্য HTML, CSS, এবং JavaScript ব্যবহৃত হয়।


ওয়েবসাইটের প্রকার ৬ প্রকার

স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট: এই প্রকারের ওয়েবসাইট মূলত স্থিরতা সম্পন্ন হয়। এখানে সংযোজনশীলতা কম থাকে এবং একটি পৃষ্ঠা থাকে যা স্থায়ী হয়। এই প্রকারের ওয়েবসাইটে ডাইনামিক উপাদান ব্যবহৃত হয় না।

ডাইনামিক ওয়েবসাইট: ডাইনামিক ওয়েবসাইট ডাটাবেস সংযোজনের সাথে মিলে যায়। এই প্রকারের ওয়েবসাইট সরাসরি ব্যবহারকারীদের ডাটাবেস থেকে তথ্য প্রদান করতে পারে এবং ডাটা বাস্তব সময়ে নবায়ন করতে পারে।

ইকোমার্স ওয়েবসাইট: ইকোমার্স ওয়েবসাইট একটি ব্যবসায়িক ওয়েবসাইট যা মালামাল বা পণ্য বিক্রয় করে। এই প্রকারের ওয়েবসাইটে বিনামূল্যে বা অনলাইনে লেনদেন সম্পন্ন করা যায়।

ব্লগ সাইট : একটি ব্লগ ওয়েবসাইট একটি প্রকারের ওয়েবসাইট যা লেখকের ব্যক্তিগত বা পেশাগত লেখা গুলি প্রকাশ করে। ব্লগে আপনি লেখা, মন্তব্য, ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য বিষয়বস্তু প্রকাশ করতে পারেন। ব্লগ একটি নিয়মিতভাবে আপডেট করা হয় এবং ব্যবহারকারীদের মতামত ও প্রতিক্রিয়ার সুযোগ দেয়।

সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট: সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা আপনাদের সাথে যুক্ত থাকতে পারেন, মন্তব্য করতে পারেন, মেসেজ পাঠাতে পারেন এবং বিভিন্ন ধরনের সামাজিক কার্যক্রম সংগঠন করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের উদাহরণ।

পোর্টাল: একটি পোর্টাল ওয়েবসাইট একটি সংকলিত প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে যা বিভিন্ন ধরণের সেবা, তথ্য ও সম্পদের জন্য একটি প্রবেশপথ হিসাবে কাজ করে। পোর্টাল ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারীরা নিজস্ব তথ্য প্রদান করতে পারেন এবং প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি অনুযায়ী তথ্য একত্র করা যায়।


এইভাবে, ওয়েবসাইট বিভিন্ন ধরণের হতে পারে এবং প্রতিটি ধরণের ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য ও কাজকর্ম ভিন্ন হতে পারে। প্রতিটি ওয়েবসাইট বিশেষ আপাতত প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করার জন্য বিভিন্ন ডিজাইন, সংরক্ষণ এবং প্রকাশনা পদ্ধতি ব্যবহার করে।


ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরী করতে হয়

একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করা উচিত: 

পদক্ষেপ ১: প্রজেক্ট পরিকল্পনা
প্রথমে প্রজেক্টের পরিকল্পনা করুন। ধরুন, আপনি কি ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান এবং ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য কী হবে। এটি নির্ধারণ করা সহজ করতে পারে আপনার ওয়েবসাইটের নাম, কনটেন্ট ধরন, সংস্থার লগো এবং রঙের সিলেকশনের মাধ্যমে।

পদক্ষেপ ২: ডোমেইন নাম এবং হোস্টিং নিবন্ধন
পরবর্তীতে, আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি ডোমেইন নাম নিবন্ধন করতে হবে। এটি আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা হিসাবে কাজ করবে। আরওয়েবসাইট ডোমেইন নিবন্ধনের সাথে একটি হোস্টিং প্যাকেজ নিবন্ধন করুন যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ফাইলগুলি সংরক্ষণ করতে পারবেন। একটি ভালো হোস্টিং সার্ভিস নির্বাচন করতে সময় দিন এবং নিশ্চিত হয়ে যান যে তারা ভাল বিশ্বাসযোগ্যভাবে ব্যবহারকারীদের সেবা দেয়।

পদক্ষেপ ৩: ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং লেআউট
একবার ডোমেইন এবং হোস্টিং নিবন্ধন করার পর, আপনি ওয়েবসাইটের ডিজাইন এবং লেআউট তৈরি করতে পারেন। আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারেন বা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। আপনি এই ধাপে একটি কাস্টম ডিজাইন বা পূর্বনির্ধারিত টেমপ্লেট ব্যবহার করতে পারেন। ডিজাইন সম্পর্কে বিশেষ করে কনটেন্ট এবং ইউজার ইন্টারফেসের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ভাল ভাবে চিন্তা করুন।

পদক্ষেপ ৪: ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এবং কোডিং
পরবর্তীতে, আপনি ওয়েবসাইটের জন্য ডেভেলপমেন্ট করতে হবে। সাধারণত, ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য HTML, CSS এবং JavaScript ব্যবহার করা হয়। HTML দ্বারা ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার নির্মাণ করা হয়, CSS দ্বারা স্টাইলিং এবং লেআউট প্রয়োজনীয় সুযোগ দেয়, এবং JavaScript দ্বারা ইন্টারঅ্যাকটিভিটি যোগ করা যায়।

আপনি যদি কোডিং জ্ঞান না থাকেন, তবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। এই প্লাটফর্মগুলো একটি ইন্টারফেস প্রদান করে যার মাধ্যমে আপনি ডিজাইন টেমপ্লেট ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন বিনা কোডিং জ্ঞানের। কিছু জনপ্রিয় ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্লাটফর্ম হলো WordPress, Wix, Weebly ইত্যাদি।

পদক্ষেপ ৫: কনটেন্ট যোগ করুন
ওয়েবসাইটে কনটেন্ট যোগ করার জন্য আপনি পুরোনোদিকে এসে কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন বা নতুন কনটেন্ট সংগ্রহ করতে পারেন। আপনার কনটেন্ট প্রকাশ করার জন্য আপনি টেক্সট, ছবি, ভিডিও, অডিও ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। নিশ্চিত হয়ে যান যে আপনার কনটেন্ট উপযুক্তভাবে ফরম্যাট করা এবং ওয়েবসাইটের লেআউটের সাথে মিলে যায়।

পদক্ষেপ ৬: টেস্ট এবং প্রকাশনা
ওয়েবসাইট তৈরির পর পরীক্ষা এবং পর্যালোচনা করুন। সমস্যার সন্ধান করুন এবং ভিন্নভাবে পুনরায় পরীক্ষা করুন যাতে নিশ্চিত হয়ে যান যে ওয়েবসাইটটি সঠিকভাবে কাজ করছে। এরপর ওয়েবসাইটটি প্রকাশ করুন যাতে আপনার পাঠকরা ওয়েবসাইটে পয়েন্টমেন্ট পায়।

এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। এটি প্রক্রিয়াটি সময় নিয়ে নিশ্চিত হয়ে গেলে সঠিক উদ্দেশ্য, ডিজাইন এবং কনটেন্ট দিয়ে আপনি এ

একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। প্রথমেই, আপনাকে একটি ডোমেইন নাম নিবন্ধন করতে হবে, যা আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা হিসাবে কাজ করবে। সাধারণত, আপনি একটি ডোমেইন রেজিস্ট্রার কোম্পানির সাথে সম্পর্ক করে ডোমেইন নাম কেনে নিতে পারেন।

যেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ফাইলগুলি সংরক্ষণ করতে পারবেন এবং এগুলি ইন্টারনেটে প্রকাশ করতে পারবেন। আপনি একটি ভালো হোস্টিং প্রদানকারী নির্বাচন করতে পারেন, যা প্রয়োজনীয় সম্পদ ও বিশ্বাসযোগ্য পরিচালনা সরবরাহ করে।

এরপরে, আপনি একটি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্লাটফর্ম বা কোডিং ভাষা ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। যদি আপনি কোডিং জ্ঞান না থাকেন, তবে আপনি একটি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্লাটফর্ম ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। এই প্লাটফর্মগুলো একটি ইন্টারফেস প্রদান করে যার মাধ্যমে আপনি টেমপ্লেট ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন বিনা কোডিং জ্ঞানের। কিছু জনপ্রিয় ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্লাটফর্ম হলো WordPress, Wix, Weebly ইত্যাদি।

আপনার ওয়েবসাইটে কনটেন্ট যোগ করতে হবে। আপনি টেক্সট, ছবি, ভিডিও, অডিও ইত্যাদি ব্যবহার করে কনটেন্ট যোগ করতে পারেন। নিশ্চিত হয়ে যান যে আপনার কনটেন্ট উপযুক্তভাবে ফরম্যাট করা এবং ওয়েবসাইটের লেআউটের সাথে মিলে যায়।

পরবর্তীতে, আপনি ওয়েবসাইটটি পরীক্ষা এবং পর্যালোচনা করতে পারেন। সমস্যার সন্ধান করুন এবং ভিন্নভাবে পুনরায় পরীক্ষা করুন যাতে নিশ্চিত হয়ে যান যে ওয়েবসাইটটি

সঠিকভাবে কাজ করছে। এরপর ওয়েবসাইটটি প্রকাশ করুন যাতে আপনার পাঠকরা ওয়েবসাইটে পয়েন্টমেন্ট পায়। এটি সঠিক মার্গদর্শন এবং সাপোর্ট পেতে পারেন ওয়েবডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্টদের সাথে যোগাযোগ করে।

এই উপরের পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। তবে, মনে রাখবেন যে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য একাধিক দক্ষতা ও জ্ঞানের প্রয়োজন হতে পারে। আপনি যদি এই কাজটি সম্পূর্ণ না করতে পারেন, তবে আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্টের সাহায্য নিতে পারেন বা একজন ওয়েবডেভেলপারের সাথে কলাবরেশন করতে পারেন।



ওয়েবসাইট তৈরির খরচ

ওয়েবসাইট তৈরির খরচ সম্পর্কে কয়েকটি ফ্যাক্টর বিবেচনা করা উচিত যাতে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের প্রয়োজনে মানুষ, সময় এবং অনুমানিত বাজেট পরিধান করতে পারেন।

ইন্টারনেট ওয়েবসাইটের খরচ নিম্নরূপ:

ডোমেইন নাম রেজিস্ট্রেশন: ডোমেইন নাম নিবন্ধনের জন্য আপনাকে বছরে একবার ৭$ - ১২&  ডলার পেমেন্ট করতে হবে। ডোমেইন নামের মানি পেমেন্ট বেশ সহজ এবং কম খরচে সাধারণত কিনা যায়। সাধারণত, একটি ডোমেইন নাম পরিষেবা সরবরাহকারী কোম্পানি প্রতি বছরে কোন টাকা নেয়। মার্কেট প্লেসে ডোমেইন নাম প্রদানকারীদের বিভিন্ন মূল্য প্যাকেজ রয়েছে।

হোস্টিং পরিষেবা: হোস্টিং পরিষেবা দেওয়ার জন্য আপনাকে মাসিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে পেমেন্ট করতে হবে। হোস্টিং প্যাকেজের মূল্য ভিন্ন হতে পারে এবং তা বিভিন্ন পরিষেবা সরবরাহকারী প্ল্যানগুলোর উপর নির্ভর করে। সাধারণত, স্থান মাসিক বেতনের উপর নির্ভর করে, তবে একটি ভালো হোস্টিং প্যাকেজ মাসিক কমপক্ষে $10 থেকে $30 পর্যন্ত পাওয়া যায়।

ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট: আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্টের জন্য একজন ওয়েবডেভেলপারের সাহায্য নিতে পারেন বা ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এজেন্সির সাথে কলাবরেশন করতে পারেন। তবে ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্টের জন্য পেমেন্ট খরচ হতে পারে বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে, যেমন ডিজাইন কমপক্ষে $500 থেকে $5000 পর্যন্ত পরিবর্তন করতে পারে। এটি ডিজাইনের সংক্ষিপ্ত প্রকাশনা হলেও, এটি প্রক্রিয়াটি মানুষের কম্পিউটার প্রয়োজন, সময় এবং সাধারণ খরচ পরিচালনা করতে পারে।

প্লাটফর্মগুলির সাথে আপনি একটি সর্বনিম্ন বাজেটে প্রশিক্ষিত ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। তবে সাধারণত, এই প্লাটফর্মগুলির বিনামূল্যে প্রদান করা সীমিত সুবিধার সাথে আসে এবং একটি প্রফেশনাল ওয়েবসাইটের স্থানে বিশেষভাবে স্বল্প থাকতে পারে।

সর্বশেষে, ওয়েবসাইট পরিচালনার জন্য আপনাকে মাসিক ভিত্তিতে বিভিন্ন উন্নত প্লান বিবেচনা করতে হবে, যা অতিরিক্ত সুবিধা এবং সর্বোচ্চ স্তরের প্রফেশনাল সেবা সরবরাহ করতে পারে। এই উন্নত প্লানগুলির মাসিক খরচ বেশ সম্ভবত $50 থেকে শুরু হতে পারে এবং উচ্চতম স্তরের সীমা নির্ধারণ করতে পারেন।

সামগ্রিকভাবে বলতে গেলে, ওয়েবসাইট তৈরির খরচ আপনার প্রয়োজন, উদ্দেশ্য এবং সম্ভাব্য সময়ের উপর নির্ভর করবে। আপনার ওয়েবসাইটের বাজেট নির্ধারণ করার আগে, আপনার প্রয়োজন ও লক্ষ্য ঠিক করুন এবং একটি বিস্তবিবেচনা করে বাজেট নির্ধারণ করুন। আপনি একটি সাধারণ ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান কিংবা একটি বৃহত্তর ওয়েবসাইট যেখানে আপনি অ্যাডভান্সড ফিচারস এবং কাস্টমাইজেশন চান। সাধারণত, একটি সাধারণ ওয়েবসাইট তৈরির খরচ মাসিক ভিত্তিতে $500 থেকে $2000 পর্যন্ত হতে পারে। একটি বৃহত্তর ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে, খরচ উচ্চ হতে পারে এবং এটি আপনার প্রয়োজন এবং সুবিধার উপর নির্ভর করবে।

আপনি একটি ওয়েবডেভেলপার বা ওয়েবডেভেলপমেন্ট এজেন্সি কে নিয়োগ দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। ওয়েবডেভেলপারের বেতন ভিন্নভাবে পরিবর্তিত হতে পারে এবং এটি আপনার অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং ওয়েবসাইটের কমপক্ষে উচ্চতম মান নির্ধারণ করতে পারে। ওয়েবডেভেলপমেন্ট এজেন্সির ক্ষেত্রে, ওয়েবসাইট তৈরির খরচ উচ্চ হতে পারে কারণ এটি বেশ সংখ্যক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ও সমর্থনের মধ্যে থাকতে পারে।

উচ্চ স্থান এবং উন্নত বিশ্বাসযোগ্যতা সরবরাহ করে যেমন ভারী ট্রাফিক এবং ডাটাবেস সংগ্রহের জন্য দরকার। হোস্টিং প্যাকেজের মূল্য সুবিধাবদ্ধতার উপর নির্ভর করবে এবং প্রতি মাসে কমপক্ষে $20 থেকে $500 এর মধ্যে পরিবর্তন করতে পারে।


উপরে উল্লিখিত সমস্ত আমলে, ওয়েবসাইট তৈরির খরচ বিনিয়ামক হতে পারে এবং এটি আপনার প্রয়োজন এবং লক্ষ্যের উপর নির্ভর করবে। আপনার



আমাদের শেষ কথা

ওয়েবসাইট তৈরী করার জন্য প্রথমে একটি পরিকল্পনা করা প্রয়োজন। সঠিক উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে ওয়েবসাইটের ডিজাইন ও কনটেন্ট পরিকল্পনা করা উচিত। এরপর ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করুন এবং একটি হোস্টিং প্যাকেজ নিন। পরবর্তীতে একটি কিউএমএল ফাইলে ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার নির্ধারণ করুন।

ফাইলটি একটি টেক্সট এডিটরে সম্পাদনা করে সিএসএস ও জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে ওয়েবসাইটের আকার দিন। এরপর HTML এবং CSS ব্যবহার করে কনটেন্ট প্রদান করুন এবং পৃষ্ঠাগুলির আকার বদলে দিন। শেষে, ওয়েবসাইট টেস্ট করুন এবং পরিচালনায় সমস্যাগুলি সমাধান করুন। পরবর্তীতে, ওয়েবসাইটটি ডিপ্লয় করুন এবং পরিচালনা করতে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসমূহ সেট করুন। শেষে, ওয়েবসাইটটি উন্নয়নের জন্য নতুন করে আপডেট করার পরিকল্পনা করুন এবং নতুন বৈশিষ্ট্যগুলি যোগ করতে থাকুন।




Next Post
No Comment
Add Comment
comment url